বিশ্বনাথনিউজ২৪ :: জাতীয় শোক দিবস ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষ্যে সিলেটের বিশ্বনাথে কেন্দ্রীয় স্মৃতিস্তম্ভ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শনিবার সকালে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়েছে। এরপর দুপুরে বিআরডিবি মিলনায়তনে আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও গরীব-দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ করা হয়।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব পংকি খানের সভাপতিত্বে ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আলতাব হোসেনের পরিচালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ, বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছয়ফুল হক, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আমির আলী চেয়ারম্যান, শাহ ফয়েজ আহমদ সেবুল, মকদ্দছ আলী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান লিলু, বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত আলী জাহান, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপিকা আফিয়া রশিদ, উপজেলা কৃষক লীগের সহ সভাপতি সাহাব উদ্দিন, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, যুবলীগ নেতা জহুর আলী মেম্বার, মুহিবুর রহমান সুইট, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক, উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি পার্থ সারথি দাশ পাপ্পু।

সভার শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন যুবলীগ নেতা শাহনেওয়াজ চৌধুরী সেলিম মেম্বার ও শেষে দোয়া পরিচালনা করেন বায়তুল আমান জামে মসজিদের খতিব মাওলানা খায়রুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।

সভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়ে ছিলো বলেই আজ আমরা স্বাধীনতার স্বাদ ভোগ করছি। আকাশে উড়ছে লাল-সবুজের পতাকা। বিশ্ব মানচিত্রে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের। আর বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য ৭৫’র ১৫ আগস্ট একটি কুচক্রীমহল রাতের আধাঁরে স্ব-পরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে ও দক্ষতায় ষড়যন্ত্রকারীদের সকল ষড়যন্ত্র ধ্বংশ করে বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানের পথে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি হাজী হিরন মিয়া, সেলিম আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম জুয়েল, আবদুল আজিজ সুমন, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আবদুল মতিন, দপ্তর সম্পাদক সাহিদুল ইসলাম সাহিদ, প্রচার সম্পাদক নিখিল পাল, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রুনু কান্ত দে, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক রনজিৎ ধর রন, কার্যনির্বাহী সদস্য মিজানুর রহমান মিজান, আনোয়ার আলী, রফিক হাসান, আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল দেবনাথ, আবু বক্কর ফয়সল, আনহার মিয়া, উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল হান্নান বদরুল, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি হাজী আমির আলী, নির্বাহী সম্পাদক আজাদ আহমেদ, যুগ্ম সম্পাদক শাহজাহান সিরাজ, সাবেক কার্যকরী সভাপতি শংকর দাস শংকু, শ্রমিক লীগ নেতা আমির হোসেন ছমির, সাহেদ আহমদ, যুবলীগ নেতা নূরশেদ আহমদ, জাবেদ মিয়া, মনোহর হোসেন মুন্না, সায়েদ আহমদ, এমদাদ হোসেন নাঈম, মোহন আহমদ, সাইদুল ইসলাম, সুহিন আহমদ, রাজু আহমদ খান, ছায়াদ আহমদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মতিউর রহমান, ছাত্রলীগ নেতা মিয়াদ আহমদ, আরজ আলী জাবেদ, নূরুল ইসলাম নাহিদ, আফছান আহমদ, ফরহাদ আলী, হালিম উদ্দিন, আল-আমিন, সবুজ আহমদ, আবুল হোসেন প্রমুখসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।