বিশ্বনাথনিউজ২৪ :: সিলেট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’র নেতৃত্বে বাঙালী জাতি পেয়ে ছিলেন স্বাধীনতা আর তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে পেয়েছেন অর্থনৈতিক মুক্তি। জাতির সূর্যসন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের ফসল স্বাধীন বাংলাদেশ। মুক্তিযোদ্ধাদের ঋন কোন কিছুর মাধ্যমেই পরিশোধ করা সম্ভব নয়। তাই তাঁদেরকে তাঁদের প্রাপ্য সম্মান প্রদান করাই আমাদের প্রধান কাজ। আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদেরকে সম্মানীত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি রোববার বিকেলে সিলেটের বিশ্বনাথে উপজেলার সিংগেরকাছ আঞ্চলিক আওয়ামী লীগ-যুবলীগ-ছাত্রলীগের যৌথ উদ্যোগে সিংগেরকাছ বাজারে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথাগুলো বলেন। এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম নুনু মিয়া। অনুষ্ঠানে দৌলতপুর ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন অতিথিবৃন্দ।

দৌলতপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মানিক মিয়ার সভাপতিত্বে এবং মহানগর ছাত্রলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আখতার হোসেন শেখ ও আলমগীর হোসেনের যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আমির আলী চেয়ারম্যান, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল আজিজ, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শীতল বৈদ্য ও আয়োজকদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আলী হোসেন জুনেল।

অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন ছাত্রলীগ নেতা লিটন আহমদ ও স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্বনাথ সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মিয়াদ আহমদ। সংবর্ধনা সভার আয়োজনে সার্বিক সহযোগীতা করায় প্রবাসী আহমদ আলী, আতাউল গণি আসাদ, আজির মিয়াকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।

এসময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাদির, যুগ্ম সম্পাদক শাহ ফয়েজ আহমদ সেবুল, দৌলতপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান মিঠু, আওয়ামী লীগ নেতা কাছা মিয়া, যুবলীগ নেতা সায়েদ আহমদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি নাজমুল ইসলাম সাহেল, মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মনোয়ার হোসেন সোহাগ, শামসুর রহমান, ছাত্রলীগ নেতা ইসলাম উদ্দিন, সাদ্দাম হোসেন, আবুল হোসেন, নজরুল ইসলাম, শওকত আলী, শাহীন খান, রনি খান, সাহেদ আলম, আলা উদ্দিন, হুমায়ুন আহমদ, আফজাল হোসেন, আবদুল আজিজ, জাবের খান, লায়েছ আহমদ, জুবায়ের খান, আল-আলামিন, গুলজার হোসেন, রাশেদ আহমদ, লিটন, কাহার, মাছুম, তানভীর, সাহাব উদ্দিন, ছাদিক, আবদুল কাদির, নিজাম উদ্দিন, আরিফ, কবির, মিজান, জয়নাল, মিনহাজ, জিলাদ, শেখ মাজেদ, সাইদুল, জাবের আলী, ইকবাল, আক্তার, জামান, ইমরান, তুরন, মামুনুর রশিদ, জাকির, কাইয়ুম, রহমত, কাওছার, নজরুল ইসলাম প্রমুখসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।