Search
Close this search box.

ত্রাণ পেয়েও চেয়ারম্যান-মেম্বারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার!

বিশ্বনাথনিউজ২৪ :: ত্রাণসহ সরকারি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ভোগ করার পরও স্যোসাল মিডিয়ায় সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ৮নং ওয়ার্ডের মেম্বারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের মিয়াজানেরগাঁও গ্রামের মোবারক আলীর পুত্র আবদুল মতলিবকে অভিযুক্ত করে ৮নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও প্যানেল চেয়ারম্যান-১ ছোরাব আলী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

সরকারি ত্রাণ ভোগ করার পরও ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের ঘটনায় জনসাধারণের মনে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। এসব মিথ্যাচারের সাথে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য স্থানীয় প্রশাসনসহ সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন এলাকাবাসী।

থানায় দায়ের করা লিখিত অভিযোগে বাদী ছোরাব আলী মেম্বার উল্লেখ করেছেন, অভিযুক্ত আবদুল মতলিব বাদী ছোরাব আলী মেম্বারের ওয়ার্ডের (৮নং) একজন দরিদ্র লোক হওয়াতে সে (মতলিব) সবসময় সরকারি সকল ত্রাণ পেয়ে আসছে। তাছাড়া ছোরাব আলী মেম্বার ও স্থানীয় চেয়ারম্যান আমির আলী ব্যক্তিগতভাবে আবদুল মতলিবকে সর্বদা সাহায্য সহযোগীতা করে আসছেন। অভিযুক্ত আবদুল মতলিবের স্ত্রী সেফালী বেগম-এর নামে বিগত ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের ২৪ মাস ভিজিডি-এর ত্রাণ ভোগ করে। ওমেক্স ১০ টাকা কেজিতে চালের সুবিধা ভোগ করে আসছে। পরবর্তিতে সকল প্রকারের সরকারি ত্রাণ সে (মতলিব) পেয়েছে। করোনা সংকট মোকাবেলায় গত ৮.০৪.২০ইং তারিখে ইউনিয়নের কর্মহীন-অসহায় ও দরিদ্র লোকজনের মধ্যে ত্রাণ বিতরণকালে সেও (আবদুল মতলিব) ত্রাণ পেয়েছে। কিন্তু সরকারি সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করার পরও অভিযুক্ত আবদুল মতলিব তৃতীয় পক্ষের উস্কানিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও রেকর্ড করে স্যোসাল মিডিয়াসহ ইউটিউবে প্রকাশ করে যে- ‘সে (মতলিব) সরকারি কোন ত্রাণ চেয়ারম্যান মেম্বারের মাধ্যমে পায় নাই’। উক্ত ভিডিও স্যোসাল মিডিয়ায় প্রকাশ হওয়ার পর দ্রুত তা ভাইরাল হয়ে যায়। অভিযুক্তের এমন মিথ্যা অপপ্রচারের ফলে বাদী (ছোরাব মেম্বার)’সহ স্থানীয় চেয়ারম্যান এমনকি সরকারের মানহানি ঘটে ও ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে।

আরও খবর