AM-ACCOUNTANCY-SERVICES-BBB

গাজায় রোজাদারের উপর বর্বর হামলা : বিপর্যস্ত মানবতা

বিশ্বনাথ নিউজ ২৪ ডট কম :: জুলাই - ২২ - ২০১৪ | ৮: ০৯ অপরাহ্ণ

306636_103965359766007_223630344_n

আব্দুল আহাদ : দুনিয়ার মুসলমানরা যখন ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ পবিত্র রমজান পালন নিয়ে ব্যস্ত, ঠিক সেই মুহূর্তে মুসলমানদের ইতিহাস ইতিহ্যে সমৃদ্ধ পবিত্র স্থান ফিলিস্তিন অগ্নিগর্ভে পরিণত হয়েছে। পাপিষ্ট ইহুদীরা পবিত্র রমজান মাসে নিরীহ মুসলমানদের উপর হাজার হাজার টন বোমা ফেলে রক্তে রঞ্জিত করছে ফিলিস্তিনের মাটি। এ মুহূর্তে দুনিয়ার মুসলমান রাষ্ট্র গুলো নিন্দা আর প্রতিবাদ জানানো ছাড়া কোন জোরালো ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়নি। সাম্প্রতিক সময়ে ফিলিস্তিনের গাজা এলাকায় একটি খুড়া অজুহাতে অভিশপ্ত ইহুদীরা অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করে নির্বিচারে গণহারে মুসলমানদেরকে হত্যা করে যাচ্ছে। মুসলমানদের কান্না আর আহাজারি পৃথিবীর প্রায় সব প্রান্তের মানুষই মিডিয়ার বদৌলতে জানতে ও দেখতে পাচ্ছে। নিষ্পাপ শিশুদের লাশের সারি দেখেও দুনিয়ার মানবাধিকার সংগঠন গুলো কোন ভূমিকা পালন না করে চোখ বন্ধ করে বসে আছে। মালালাকে পাকিস্তানে তালেবান হামলা করেছে, এ সংবাদ সর্বপ্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা মিডিয়া প্রকাশ করে। মালালার উপর তালেবানরা যে হামলা করেছিল এর যথাযথ প্রমাণ আজও পাকিস্তান বা পশ্চিমারা দিতে না পারলেও মিডিয়ার বদৌলতে বিষয়টিকে তারা সারা দুনিয়ায় বিশ্বাসযোগ্য করতে সক্ষম হয়েছে। অথচ ঐ মালালা মুসলমানের নাম ধারন করে একটি নাটক করেছিল বলে পরবর্তীতে পাকিস্তানসহ দুনিয়ার বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশ পায়। মালালার পিতা ইউসুফ জাই ও পূর্বসুরীরা যে খ্রীস্টান ধর্মের অনুসারী তা মিডিয়া প্রকাশ করে। মালালার চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য যেন পাগল হয়ে যায়। তারা তার পরিবারকে নাগরিকত্ব দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে সব ধরনের নিরাপত্তা দানের নিশ্চয়তা দেয়। এ পর্যন্ত ইহুদী ও খ্রীস্টানদের ১৩টি সংগঠন মালালাকে বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত করেছে। এমনকি ইহুদী চক্রের পক্ষ থেকে মালালাকে নোবেল পুরস্কার দানের জন্য বিভিন্ন ভাবে তদবীর করে যাচ্ছে। মালালার মত হাজারও মালালার প্রাণ যাচ্ছে ফিলিস্তিনে। শুধু এ রমজান মাসে অভিশপ্ত, মানবতার শত্রু ইসরাঈল কোন অজুহাত ছাড়াই আকাশ থেকে হাজার হাজার বোমা নিক্ষেপ করে শতাধিক নিষ্পাপ শিশুকে হত্যা করেছে। ইসরাঈলীরা যখন আগ্রাসী ও সন্ত্রাসী মনোভাব পোষণ করে বোমা মেরে নারী-পুরুষ ও শিশুদেরকে হত্যা করছে, তখন দুনিয়ার মানবাধিকার সংগঠনগুলো অনেকটা নিরবতা পালন করে যাচ্ছে। শিশুদের লাশ নিয়ে যখন পিতা ও আত্মীয়-স্বজন কবরে দাফন করতে যাচ্ছেন, এই চিত্র দেখে ইসরাঈলের অভিশপ্ত ইহুদীরা আনন্দ উল্লাসে ফেটে পড়ছে এমন চিত্র বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া প্রকাশ করেছে।10488026_659249104161105_7039819481139078207_n দুনিয়ার কোন জাতি বা মানব গোষ্ঠী কোন অজুহাত ছাড়া নিরীহ মানুষের প্রতি হামলা ও হত্যা করছে এমন নজির খুবই কম পাওয়া গেলেও ইসরাঈল কর্তৃক ফিলিস্তিনের নিরীহ মুসলমানদেরকে গোলার আঘাতে হত্যার বিষয়টি যেন স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দেখা দিয়েছে। জাতিসংঘ পৃথিবীর মানুষের নিরাপত্তা ও অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করলেও ফিলিস্তনের নিরীহ মুসলমানদের রক্ষার ব্যাপারে সম্পূর্ণ রূপে ব্যর্থ হয়েছে। জাতিসংঘ যুদ্ধ বন্ধের জন্য ইসরাঈল সরকারকে আহ্বান জানালে সেই আহ্বানের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুল প্রদর্শন করে ইসরাইল জানিয়ে দিয়েছে বিশ্ব শক্তির কোন চাপের কাছে তারা মাথা নত করবে না। যতদিন ইচ্ছা ততদিন তারা হামলা চালিয়ে যাবে। আরব ভাষাভাষি রাষ্ট্রগুলোর সংগঠন আরবলীগ শুধু নিন্দা আর উদ্বেগ জানিয়ে তাদের দায়িত্ব শেষ করেছে। অথচ ঐ আরবের তেল সম্পদ দিয়েই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, পশ্চিমাবিশ্ব ও ইহুদী-খ্রীস্টানচক্র তাদের বোমা বানানোর কারখানা ও পারমানবিক স্থাপনা গুলো সচল রাখছে। মুসলমানদের হৃদয়ের স্পন্দন সৌদি আরব এ ক্ষেত্রে কোন জোরালো ভূমিকা পালন না করায় দুনিয়ার মুসলমানরা ব্যথিত। আজ সৌদি আরব মিসরের ইসলামপন্থি মুরসি সরকারকে উৎখাত করতে জোরালো ভূমিকা পালন করছে। যেখানে মুসলমানদের কেবলা পবিত্র বায়তুল্লাহ, বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সঃ) এর জন্ম স্থান ও রওজা শরীফ, সেখানকার সরকারের বাধ্য বাধকতা ও নিষেধাজ্ঞার কারণে মুসলমানরা চোখের সামনে নিজের ভাইর হত্যাকান্ডের দৃশ্য দেখেও তার প্রতিবাদ করতে পারছে না। যদি ইসরাঈলের গোলার আঘাত ফিলিস্তিনের সৌদি শাসক গোষ্ঠীর বালাখানায় এসে পড়ে, সে বোমা থেকে নিজেদেরকে কি রক্ষা করতে পারবে সৌদির রাজা-বাদশাহরা? মুসলমান না হয়ে যদি অন্য কোন ধর্মের অনুসারীদের উপর এ ভাবে কোন জাতি বা গোষ্ঠী হামলা করত তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তার মিত্ররা ও জাতিসংঘ নামক কাগুজে বাঘ গর্জে উঠত। ফিলিস্তিনের মুসলমানদের আহাজারি, কান্না, লাশ আর রক্ত দেখতে দেখতে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিরোধের স্পৃহা নিয়ে অনেক সংগঠন গড়ে উঠেছে। আজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাবিশ্ব ঐ সব সংগঠন গুলোকে কালো তালিকা ভূক্ত করে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে আখ্যা দিচ্ছে। যারা শান্তি প্রতিষ্ঠার কথা বলে নিজেরা শান্তি প্রতিষ্ঠার ঠিকাদারী নিয়ে ঐ সংগঠন গুলোকে সন্ত্রাসী হিসাবে চিহ্নিত করছে, তাদের উচিত ছিল নিরীহ মুসলমান হত্যাকারী ইসরাঈলকে এক নম্বর সন্ত্রাসী হিসাবে চিহ্নিত করা। ছোট্ট একটি রাষ্ট্র, যার জন্মই হয়েছে অবৈধ ভাবে। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের আগে ইসরাঈল নামক কোন রাষ্ট্র ছিল না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের জোট শক্তি দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে জয়ী হয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অভিশপ্ত ইহুদীদেরকে ফিলিস্তিনে জড়ো করে ইসরাঈল নামক জারজ রাষ্ট্রের জন্ম দেয়। ঐ জারজ রাষ্ট্রের জন্মের পর থেকেই স্বাধীন ফিলিস্তিনিদের ভাগ্যে দুর্যোগ নেমে আসে। তারা নিজ দেশে পরবাসী হয়ে বাসবাস করতে থাকে, উল্লেখযোগ্য অংশ মানুষ নিজেদের ভিটেমাটি ছেড়ে পালিয়ে বেড়ায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার ছোট্ট একটি অঞ্চল পূর্বতিমুরে খ্রীস্টানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল বলে আজ স্বাধীনতা লাভ করতে সক্ষম হয়েছে। যখনই তারা স্বাধীনতার দাবী উত্থাপন করে যখনই জাতিসংঘ সেই দাবীর প্রতি সমর্থন জানিয়ে গণভোটের পক্ষে রায় দেয়। কোন রক্তপাত ছাড়াই জাতিসংঘের সমর্থন নিয়ে আজ পূর্বতিমুর একটি স্বাধীন রাষ্ট্র। মুসলিম রাষ্ট্র আফ্রিকার সুদানের দক্ষিণাঞ্চলে খ্রীস্টানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল বলে গত বছর তারা স্বাধীনতা লাভ করে, বিশ্বের মানচিত্রে দক্ষিণ সুদান নামে আজ আরও একটি রাষ্ট্রের পরিচিতি পেয়েছে। অথচ জাতিসংঘে প্রস্তাব পাশ হওয়ার পরও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মির অর্ধ শতাব্দি ধরে স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে। পূর্ব ইউরোপে বসনিয়ার মুসলমানদের আত্ম পরিচয় থেকে বিরত রাখতে স্বাধীন বসনিয়া রাষ্ট্র গঠনকালীন সময়ে খ্রীস্টান প্রধান্য হারজেগোবিনাকে সস্পৃক্ত করা হয়েছে। বার্মার আরাকান অঞ্চলে মুসলমানরা শুধু মুসলমান হিসাবে নিজেদের পরিচিতি দেয়ার অপরাধে ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে ছাই করে দেয়া হচ্ছে। মা- বাবার সামনে সন্তানকে গলা টিপে, জবাই করে, আগুলে ফেলে হত্যা করার ঘটনা অহরহ ঘটছে। মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ স্থান, অনেক নবী-রসূলদের জন্মভূমি মিসরের মুসলমানরা প্রতিবেশী ফিলিস্তিনিদের দুঃখ-দুর্দশার সংবাদ শুনে ও চিত্র দেখে সব সময়ই ব্যথা অনুভব করছে। নিজেরা এর প্রতিবাদ জানাতে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসীন করেছিল গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে মোহাম্মদ মুরসিকে। মুরসি যখনই ইসরাঈলকে হুমকি-ধমকি দিতে শুরু করলেন, তখনই ইহুদী ও খ্রীস্টান চক্র মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সকল শক্তি নিয়োগ করে। আজ কোটি কোটি মিসরীয় জনতার প্রাণ প্রিয় নেতা মুরসি কোন অপরাধ না করেই কারাগারে। দুঃখজনক ঘটনা হচ্ছে, মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সৌদি আরবসহ রাজতন্ত্রের পূজারী মধ্যপ্রাচ্যের রাজন্যবর্গরা এ ক্ষেত্রে ইহুদী-খ্রীস্টান চক্রের সঙ্গে হাত মেলান। মুরসি মিসরের ক্ষমতায় থাকলে এ গণহত্যার বিরুদ্ধে গর্জে উঠতেন। আজ মিসরের ক্ষমতায় ইহুদীদের বংশধর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাদের মদদপুষ্ট সিসি সরকার। হিটলার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইহুদীদেরকে নির্বিচারে হত্যা করেছিলেন এর পিছনে অনেক কারনও ছিল। ইহুদীরা যে অভিশপ্ত ও দয়া-মায়াহীন একটি জাতি তা তিনি ভালো করেই জানতেন। এমন কোন জঘন্য ও ন্যাক্কারজনক কাজ নেই যা তারা পারে না। তিনি ইচ্ছা করলে সব ইহুদীকে মেরে ফেলনে পারতেন, একটি অংশকে মেরে অপর অংশকে রেখে বলেছিলেন ইহুদীরা কি জাতি এদের মাধ্যমেই দুনিয়ার মানুষ বুঝতে পারবে। আজ হিটলার নেই, তিনি পৃথিবীর অনেক মানুষের কাছে একজন অপরাধী হিসাবে চিহ্নিত হলেও ইহুদীদের ব্যাপারে তার ভবিষ্যতবাণী মর্মে মর্মে প্রমাণিত হচ্ছে। পবিত্র কোরআন ও হাদীসে উল্লেখ রয়েছে, ইহুদীরা মুসলমানদের যে ক্ষতি করবে, তারা মুসলমানদের সব চেয়ে বড় শত্রু। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম শাসকদের ভোগ বিলাসিতা আর উদাসীনতার কারণে ফিলিস্তিনের মুসলমানদের এমন পরিণতির শিকার হতে হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে ইসরাঈল কর্তৃক অন্যায় ভাবে ফিলিস্তিনের মুসলমানদের উপর হামলা ও মুসলমান নারী-পুরুষ ও শিশুদেরকে খুন করার প্রতিবাদে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে মিছিল, সমাবেশ, মানব বন্ধনসহ নানা কর্মসূচী পালিত হয়েছে। অতি নগন্য সংখ্যক মুসলমানদের বাস থ্যাইলেন্ডের রাজধানী ব্যাংককে গত ১৫ জুলাই হাজার হাজার মুসলমান বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। মাত্র ৯% মুসলমানের দেশ শ্রীলংকায় বড় ধরনের সভা-সমাবেশ করেছে মুসলমানরা। জাতিসংঘের সদর দপ্তরের সামনে পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্রের মুসলমানরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেছে। যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শহরে মুসলমানদের বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। মুসলমান ছাড়াও পৃথিবীর অনেক দেশে মানবতাবাদী মানুষেরা ইহুদী ইসরাঈলের জঘন্য কর্মকান্ডের প্রতিবাদে রাজপথে নেমেছে। অথচ মুসলমানদের সব চেয়ে পবিত্র স্থান সৌদি আরবের মুসলমানদের মুখে তালা লাগিয়ে দিয়েছে রাজতন্ত্র সরকার। যদি এই বোমা ফিলিস্তিনের মত সৌদি আরবের রাজা-বাদশাহদের বিলাস ভবনের উপর পড়ে, তাহলে কি তারা রক্ষা পাবে? দুনিয়ার মুসলমানদের স্বার্থে মধ্যপ্রাচ্যের তেল সমৃদ্ধ ধনী রাষ্ট্রগুলো এখনই এগিয়ে আসার সময়। দুনিয়ার মুসলমান ছাড়াও কোন মানবতাবাদী হৃদয়বান মানুষ ফিলিস্তিনের মুসলমানদের আহাজারি আর লাশের সারি দেখতে চায় না। পৃথিবীর অন্যান্য জাতি গোষ্ঠীর মত ফিলিস্তিনের মুসলমানরাও পবিত্র রমজান মাসে বোমা ও গোলার আঘাতের শিকার হবে না এমন প্রত্যাশা আমাদের সকলের। অভিশপ্ত, অবৈধ ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাঈলের পতন ঘটিয়ে ফিলিস্তিনের মুসলমানরা স্বাধীন সার্বভৌম জাতি হিসাবে বিশ্বের দরবারে নিজেদের পরিচিতি তুলে ধরে মুসলমানদের প্রথম কেবলা বায়তুল মোকাদ্দসের হেফাজত করতে গুরুদায়িত্ব পালন করবে দুনিয়ার সকল মুসলমান ও শান্তিপ্রিয় মানুষ তা কামনা করে। লেখক : সভাপতি- গোলাপগঞ্জ প্রেসক্লাব।

আরো সংবাদ